তালেরশাঁস খেলে মিলবে যেসব উপকারিতা

তালেরশাঁস খেলে মিলবে যেসব উপকারিতা চলুন তা জেনে আসা যাক? তালের শাঁস  হলো ঠান্ডা যা শরীরকে ঠান্ডা রাখে।তালের শাঁস খেলে বমি বমি ভাব দূর করে।তালের শ্বাসে রয়েছে ক্যালসিয়াম ফসফরাস ম্যাগনেসিয়াম হাড়ের গঠন  ও দাঁত কে শক্ত মজবুত করে এবং চোখের পানি পড়া অ্যালার্জি ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ করে। তালের শাঁসে আইরন থাকায় রক্তশূন্যতা দূর করে।রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে 

তালের শাঁস খেলে কি ওজন বাড়ে

 তালের শাঁসে  ক্যালরির পরিমাণ কম থাকে।এটিতে জেলের পরিমাণ বেশি থাকে এবং দীর্ঘক্ষণ মানুষের পেট ভরা রাখে।এজন্যই লোকেরা তালের শাঁসকে ওজন  কমানোর জন্য খেয়ে থাকে।  তালের শাঁসে থাকা ফাইবার হজমের উন্নতি করে।গরমের সময় শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং মোটা হওয়ার সমস্যায় ভোগেন তাহলে খাদ্য তালিকায় তালের শাঁস যুক্ত করুন।তালের শাঁস শরীরকে হাইড্রেটেড এবং ঠান্ডা রাখে না  বরং ওজন কমাতে সাহায্য করবে।

তালের শাঁস খাওয়ার উপকারিতা

তালের শাঁস হলো পানি সমৃদ্ধ ফল গ্রীস্মের সময় পাওয়া যায়। তালের শাঁস গরমের সময় শরীরের বাড়তি পানির চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে।তালের শাঁসে থাকা ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ফসফরাস দাঁত কে মজবুত করে এবং হাড় গঠনে ভূমিকা রাখে।  তালের শাঁসে থাকা উচ্চমাত্রায় সোডিয়াম পটাশিয়াম  যা শরীরের ইলেকট্রোলাইটে ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।তালের শাঁসে থাকা আয়রন রক্তশূন্যতা দূর করে।তালের শাঁস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও হজম গন্ডগোল দূর করে।তালের শাঁসে থাকা ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তিকে প্রখর করে।লিভার থেকে  ক্ষতিকর ও দূষিত পদার্থ বের করে দেয়।

তালের শাঁস কখন পাওয়া যায়?

গ্রীষ্মকালীন সময়ে দেশীয় ফলের মধ্যে অন্যতম হলো কাঁচা তাল।তালের মধ্যে থাকা সুস্বাদু ও জেলীয় নরম অংশকে তালের শাঁস বলা হয়। যা বছরে অল্প কিছুদিন ধরে পাওয়া যায়। তালের শাঁস নরম,হালকা নরম,ও শক্ত হয়ে থাকে।নরম শাঁস খেতে কেউ বেশি পছন্দ করে আবার শক্ত শাঁস খেতে বেশি পছন্দ করে থাকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url